সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, দুপুর ২:৪৯ সময়

ব্রেকিং নিউজ **বিএনপির ৩সংগঠনের লংমার্চ নয়াপল্টন টু আগরতলা বিএনপির ৩সংগঠনের লংমার্চ নয়াপল্টন টু আগরতলা** **বাংলাদেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক আরও দৃঢ় করতে চায় ভারত:বিক্রম মিশ্রী বাংলাদেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক আরও দৃঢ় করতে চায় ভারত:বিক্রম মিশ্রী** **পীরগঞ্জে আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ ও বেগম রোকেয়া দিবস পালিত পীরগঞ্জে আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ ও বেগম রোকেয়া দিবস পালিত** **ছবি; চিকিৎসাধীন সাকিব আলী সরদার গাজীপুরে ফেলে যাওয়া বৃদ্ধকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেন জয়দেবপুর থানা পুলিশ** **ভারতের সেবাদানকারী প্রতিষ্টান হিসেবে আওয়ামীলীগের সুখ্যাতি আছে: নুরুল হক নুর ভারতের সেবাদানকারী প্রতিষ্টান হিসেবে আওয়ামীলীগের সুখ্যাতি আছে: নুরুল হক নুর** **ভারতীয় মিডিয়ার অপপ্রচারে বিহার-ওড়িশার মালিকানা দাবিতে সোচ্চার হবে বাঙালী: রিজভী ভারতীয় মিডিয়ার অপপ্রচারে বিহার-ওড়িশার মালিকানা দাবিতে সোচ্চার হবে বাঙালী: রিজভী** **ভারতে বাংলাদেশের হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে জয়পুরহাটে মশাল মিছিল ভারতে বাংলাদেশের হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে জয়পুরহাটে মশাল মিছিল** **ছবি; পীরগঞ্জে আলমপুর ইউপি পীরগঞ্জে প্রকল্পের কাজ না করেই অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে** **পীরগঞ্জে গ্রাম পুলিশকে পিটিয়ে রক্তাক্ত জখম পীরগঞ্জে গ্রাম পুলিশকে পিটিয়ে রক্তাক্ত জখম** **নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের বিচার হওয়া উচিত;শিবির সভাপতি মন্জুরুল ইসলাম নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের বিচার হওয়া উচিত;শিবির সভাপতি মন্জুরুল ইসলাম** **মব জাস্টিস ও গ্রেফতারের ভয়ে ভুগছে অসংখ্য পুলিশ মব জাস্টিস ও গ্রেফতারের ভয়ে ভুগছে অসংখ্য পুলিশ** **গাজীপুরে আইএফআইসি ব্যাংকের আর্থিক সাক্ষরতায় নিরাপদ ভবিষ্যৎ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত গাজীপুরে আইএফআইসি ব্যাংকের আর্থিক সাক্ষরতায় নিরাপদ ভবিষ্যৎ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত** **বাংলাদেশে সম্পর্কিত প্রপাগান্ডা তথ্য প্রকাশ করায় ভারতীয় সব টিভি চ্যানেলের সম্প্রচার বন্ধ চেয়ে রিট বাংলাদেশে সম্পর্কিত প্রপাগান্ডা তথ্য প্রকাশ করায় ভারতীয় সব টিভি চ্যানেলের সম্প্রচার বন্ধ চেয়ে রিট** **এনভায়রনমেন্টাল জার্নালিজম নেটওয়ার্ক এর আত্মপ্রকাশ এনভায়রনমেন্টাল জার্নালিজম নেটওয়ার্ক এর আত্মপ্রকাশ** **গাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলা বিএনপি কার্যালয়ে ককটেল বিস্ফোরণ,যুবদল নেতা আহত গাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলা বিএনপি কার্যালয়ে ককটেল বিস্ফোরণ,যুবদল নেতা আহত** **ছবি: সেনা প্রধান,ওয়াকার-উজ-জামান এই দেশ ও জাতিকে নিরাপদ আস্থার জায়গায় নিয়ে যেতে চাই : সেনাপ্রধান** **সকলক্ষেত্রে স্বৈরাচারযুক্ত,জাতীয় ঐক্যের বিকল্প নেই: জামায়াত আমির সকলক্ষেত্রে স্বৈরাচারযুক্ত,জাতীয় ঐক্যের বিকল্প নেই: জামায়াত আমির** **বহুল আলোচিত একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় তারেক রহমান-বাবরসহ সব আসামি খালাস বহুল আলোচিত একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় তারেক রহমান-বাবরসহ সব আসামি খালাস** **পীরগঞ্জ প্রাণী সম্পদ বিভাগে জনবল সংকটসহ নানাবিধ সমস্যায় জর্জরিত পীরগঞ্জ প্রাণী সম্পদ বিভাগে জনবল সংকটসহ নানাবিধ সমস্যায় জর্জরিত** **গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ এর মাস্টার প্যারেড ও কল্যাণ সভা অনুষ্ঠিত গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ এর মাস্টার প্যারেড ও কল্যাণ সভা অনুষ্ঠিত**

ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইন-২০২৩' ক্ষমতা পাঁচ্ছে জেলা প্রশাসন এবং ভূমি সালিশি বোর্ড

logoখবরের সময় ডেস্ক:শুক্রবার, ৩ মার্চ ২০২৩, সকাল ৪:১০ সময় 0226
ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইন-২০২৩' ক্ষমতা পাঁচ্ছে জেলা প্রশাসন এবং ভূমি সালিশি বোর্ড

ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইন-২০২৩' ক্ষমতা পাঁচ্ছে জেলা প্রশাসন এবং ভূমি সালিশি বোর্ড

:

জমি সংক্রান্ত অপরাধ কমাতে জেলা প্রশাসন ও ভূমি সালিশি বোর্ড ক্ষমতা পাঁচ্ছে। ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইন-২০২৩' শীর্ষক নতুন খসড়া আইন প্রস্তুত করেছে।
আইনটি কার্যকর হলে কাগজ যার জমি তার নীতি প্রতিষ্ঠিত হবে। ভূমিসংক্রান্ত বিরোধের কারণেই বর্তমানে দেশের বেশিরভাগ মামলা হয়ে থাকে। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা জমিসংক্রান্ত ছোটখাটো অন্যায়-অনিয়ম প্রতিরোধে তাৎক্ষণিকভাবে কঠোর পদক্ষেপ নিতে পারবেন। আর জমিসংক্রান্ত পারস্পরিক ভুল বোঝাবুঝি ও দ্বন্দ্বের অবসানে গঠন করা হবে ভূমি সালিশি বোর্ড। পাশাপাশি জমিসংক্রান্ত প্রতারণা বা জালিয়াতি ঘটনার বিচারে বজায় থাকবে উপযুক্ত দেওয়ানি আদালতের প্রাধান্যও।


এসব বিধান রেখেই ভূমি মন্ত্রণালয় 'আইনটি কার্যকর হলে কাগজ যার জমি তার নীতি প্রতিষ্ঠিত হবে। ভূমিসংক্রান্ত বিরোধের কারণেই বর্তমানে দেশের বেশিরভাগ মামলা হয়ে থাকে। আশা করা হচ্ছে নতুন আইন কার্যকর হলে ভূমি সংক্রান্ত মামলা কমে আসবে। ভূমি মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা যায়। সংশ্লিষ্ট সূত্র মতে, বর্তমানে ভূমি প্রতারণা ও জালিয়াতি সম্পর্কে নির্দিষ্ট কোনো আইন নেই। প্রতারণা-জালিয়াতির বিষয়গুলো পেনালকোডে নির্ধারিত বিধান অনুযায়ী বিচার হয়। তাতে বছরের পর বছর সময়ক্ষেপণ হয়। অনেকে জীবন থাকতে জমিসংক্রান্ত মামলার নিষ্পত্তি দেখে যেতে পারেন না।



কিন্তু প্রস্তাবিত আইনটি পাস হলে ভূমিসংক্রান্ত বিরোধের অনেক বিষয়ে দ্রুত সমাধান পাওয়া যাবে। ফলে ভূমিসংক্রান্ত মামলার সংখ্যাও কমে আসবে। নতুন আইনে অন্যের জমিতে নিজের মালিকানা, তথ্য গোপন করে জমি বিক্রি, প্রাপ্যতার চেয়ে বেশি জমি বিক্রি, জমির বিষয়ে মিথ্যা তথ্য দেয়া, মিথ্যা দলিল প্রস্তুত, সিল-স্বাক্ষর জালিয়াতি, দলিলের কোনো অংশ প্রতারণার মাধ্যমে পরিবর্তনের মতো জালিয়াতির জন্য সর্বোচ্চ ৫ বছর শাস্তি থাকছে। আর এসব কারণে ক্ষতিগ্রস্ত পক্ষকে ক্ষতিপূরণের জন্য প্রয়োজনীয় ক্ষমতাও আদালতের হাতেই থাকবে। সূত্র জানায়, প্রস্তাবিত আইনের খসড়ায় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের অবৈধভাবে জমি দখল প্রতিরোধে দ্রুত পদক্ষেপ নেয়ার ব্যাপক ক্ষমতার প্রস্তাব করা হয়েছে। যে বা যারা অবৈধভাবে কোনো জমি দখল করবে জমির প্রকৃত মালিক তাদের বিরুদ্ধে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে আবেদন করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সব কাগজপত্র পরীক্ষা করে যদি অভিযোগের সত্যতা পায় তাহলে দখলীয় জমি প্রকৃত মালিকের কাছে ফিরিয়ে দিতে আদেশ দেয়াসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবেন।


নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উভয় পক্ষের বক্তব্য গ্রহণ ও সরেজমিন তদন্ত করবেন। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের পদক্ষেপে কোনো পক্ষ উপস্থিত না হলে তিনি সরেজমিন তদন্ত শেষে প্রয়োজনীয় আদেশ দিতে পারবেন। তবে সন্তুষ্ট না হলে যে কোনো পক্ষ নিয়মিত আদালতে যাওয়ার সুযোগও থাকছে। পাশাপাশি প্রস্তাবিত আইনে আইনের কঠোর এই পদক্ষেপের ক্ষেত্রে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের জবাবদিহিরও ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। খসড়া আইনে বলা হয়েছে, এ-সংক্রান্ত আবেদন ৩ মাসের মধ্যে নিষ্পত্তি করতে হবে, প্রযোজ্য ক্ষেত্রে দখল পুনরুদ্ধার করতে হবে। যদি কোনো নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ইচ্ছাকৃতভাবে আবেদনকারীর প্রতি অবহেলা বা অসহযোগিতা করেন তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা যাবে। তবে এ ধরনের বিরোধে উপযুক্ত কোনো দেওয়ানি আদালত থেকে আদেশ এলে তা প্রাধান্য পাবে। আর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের দেয়া আদেশ অমান্য করলে বা আদেশ বাস্তবায়নে প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করলে দায়ীদের ২ বছর পর্যন্ত দণ্ড দেয়ার বিধান রাখা হয়েছে।

সেক্ষেত্রে ২০০৯ সালের মোবাইল কোর্ট আইন অনুসরণ করতে হবে। একই সঙ্গে প্রস্তাবিত আইনে সরল বিশ্বাসে কৃত কাজের জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের সুরক্ষার কথাও উল্লেখ করা হয়েছে। সূত্র আরো জানায়, প্রস্তাবিত আইনে জমির ভোগদখল, সীমানা নির্ধারণ বা যৌথ সম্পত্তির ভাগবাটোয়ারা সম্পর্কিত বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য ভূমি সালিশি বোর্ড গঠনের প্রস্তাব করা হয়েছে। বোর্ড সংশ্লিষ্ট পক্ষগণের বক্তব্য এবং কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে তথ্য ও প্রতিবেদন সংগ্রহ করে বিরোধ নিরসনে আদেশ দিতে পারবে। পক্ষগণের সম্মতিসহ বোর্ড থেকে আদেশ প্রকাশ হলে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে বোর্ডের আদেশই চূড়ান্ত হবে। মামলার কোনো পক্ষ বোর্ডের আদেশ দেয়া বিষয়ে কোনো দেওয়ানি আদালত বা রাজস্ব কর্তৃপক্ষের কাছে মামলা করতে পারবে না। তবে বোর্ডে আস্থা না থাকলে যে কোনো পক্ষ নিয়মিত আদালতে যেতে পারবে। পাশাপাশি যে কোনো আদালত যথাযথ মনে করলে ভূমি নিরোধ নিরসন সংক্রান্ত বিষয় বোর্ডের কাছে পাঠাতে পারবে। তবে প্রস্তাবিত খসড়া আইনে কাদের দিয়ে বোর্ড গঠন করা হবে তা বলা হয়নি। আইনে বলা হয়েছে, ভূমি সালিশি বোর্ড গঠন, কার্যপরিধি ও অধিক্ষেত্র নির্ধারণ সরকার আদেশ দ্বারা ঘোষণা করতে পারবে। তাছাড়া প্রস্তাবিত আইনের খসড়ায় ভূমির শ্রেণি পরিবর্তন সংক্রান্ত কোনো অভিযোগ জমা পড়লে ডিসি স্বীয় বিবেচনায় যে কোনো ধরনের পদক্ষেপ নিয়ে তা বন্ধ করতে পারবেন। আর ভূমি ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত কার্যক্রম পরিচালনাকালে বেআইনি দলিলের মাধ্যমে রেকর্ড হালকরণ করা যাবে না।


যে বা যারা প্রতারণা ও জালিয়াতির মাধ্যমে এ ধরনের উদ্যোগ নেবেন তিনি আইন ভঙ্গ করার দায়ে অভিযুক্ত হবেন। একই সঙ্গে ভূমি বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে বায়নাপত্র বা অন্য কোনো দলিল হওয়ার পর, সেই দলিল বলবৎ থাকা পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট জমি অন্য জায়গায় বিক্রি করা যাবে না। যদি কেউ এ ধরনের উদ্যোগ নেয় তাহলে ২ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ডে দণ্ডিত হবেন। এদিকে কেউ যদি জমি বিক্রয়ের জন্য নির্ধারিত পরিমাণ টাকা গ্রহণ করার পরও ক্রেতার কাছে যুক্তিসংগত কারণ ছাড়া জমি হস্তান্তর না করে সেটা অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে। ওই অপরাধের ২ বছর পর্যন্ত দণ্ড রাখা হয়েছে। একই সঙ্গে এ আইনে কেউ দোষী সাব্যন্ত হয়ে দণ্ডিত হওয়ার পর আবারও একই ধরনের অপরাধ সংঘটিত করে সেক্ষেত্রে অপরাধীর শাস্তি দ্বিগুণ হবে।

আইনে উল্লেখ করা ভূমিবিষয়ক জালিয়াতি ও প্রতারণাসংক্রান্ত অপরাধের প্রতিকারের জন্য উপযুক্ত আদালতে সরাসরি মামলা করতে হবে। মামলা দায়েরের পর আদালত জেলা প্রশাসনসহ প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে তথ্য-উপাত্ত ও প্রতিবেদন সংগ্রহ করে রায় প্রদান করবে। তাছাড়া সংঘটিত অপরাধের কারণে ব্যক্তি বা সংস্থা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে- আদালতের কাছে এমন বিষয় প্রতীয়মান হলে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আর্থিক ক্ষতিপূরণ আদায়ের আদেশ দিতে পারবেন। তবে সেক্ষেত্রে ক্ষতিপূরণের অঙ্ক আইনে উল্লেখ করা হয়নি। অর্থাৎ সংশ্লিষ্ট অপরাধের মাত্রা অনুযায়ী ক্ষতিপূরণ নির্ধারণে আদালতকে ক্ষমতা দেয়া হয়েছে।

বিষয়- আইন ও বিচার, অপরাধ, জনদূর্ভোগ, খবরের সময় ডেস্ক,

মন্তব্য


মন্তব্য করতে হলে লগইন করুন অথবা নতুন হলে রেজিস্ট্রেশন করুন

এই বিভাগের আরও খবর


আইটি সম্পাদকঃ সুকান্ত ধর