বাংলাদেশে শিক্ষিত জনগোষ্ঠীর বিশাল একটি অংশ বেকারত্ব এই সুযোগটাকে কাজে লাগিয়ে রাজধানীপ্রতারক চক্র চাকুরীর প্রলোভন দেখিয়ে এম.এল.এম নামক প্রএই প্রতারকরা স্থানীয় রাজনৈতিক নেতা সংশ্লিষ্ট এলাকার প্রশাসন ম্যানেজ করে এই কাজ অনেকটা বেপরোয়া ভাবে পরিচালনা করে থাকতে বিগত ১ বছর এর মধ্যে বিভিন্ন গণ মাধ্যমে খুব গুরুত্বের সাথে সংবাদটি প্রকাশিত হলে বাংলাদেশের অত্যান্ত সুনাম ধন্য সংস্থা র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) রাজধানীর উত্তরাতে অভিযান চালিয়ে বেশ কিছু প্রতারক গ্রেফতার করে।
আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করে, কিন্তু অভিনব কৌশলী এই প্রতারক চক্র আইনের ফাক ফোকড় দিয়ে বেড়িয়ে এসে নাম গোপন করে আবার সেই প্রতারনার ফাঁদ পেতেছে রাজধানর উত্তরায় ৩ নং সেক্টর ২ নং রোড এ এই বাড়িটির ২ য় ও ৫ম তলায় আলিশান অফিস খুলে বসেছে। প্রাণের বাংলাদেশ এর প্রতিনিধি এই প্রতারক অফিস এর ম্যানেজিং ডাইরেক্টর হেলাল উদ্দিন এর সাথে তাদের ব্যবসার পলিসি বিষয় জানতে চাইলে তড়িঘড়ি করে এসে প্রতিবেদককে বলেন আপনী কিসের সাংবাদিক? আমি উত্তরায় অনেক বড় মাপের সাংবাদিক। আমি যে সকল সাংবাদিক চিনি না তারা আবার উত্তরায় কিসের সাংবাদিক।
উত্তরায় এই রকম আরও অনেক অফিস আছে সেগুলোতে যান সেখানে সাংবাদিকরা অনেকেই যায়। আমি এই প্রতিষ্ঠানের উপদেষ্টা, আমার এই প্রতিষ্ঠানে আর আসবেন না। অবশেষে অনেক বড় মাপের সাংবাদিক এর পরিচয় জানতে চাইলে সে বলে আমি মোঃ হারুন অর রশিদ বিশেষ প্রতিনিধি আজকের প্রভাত। আমাদের কৌতুহল আরও বেশি বেড়ে গেল। সন্ধান শুরু করলাম, একজন ভূক্তভোগী পেয়ে গেলাম। সে আমাদের জানায় আমি ভাই অনেক প্রতারনার ফাদে পড়ে গেছি। এই কোম্পানী ২ বছরে দ্বিগুন লাভ এই প্রলোভন দিয়ে আমার কাছ থেকে দুলক্ষ টাকা নিয়েছে বলেছে আমাদের ল্যান্ড ব্যবসা আছে কিন্তু তখন দেখি এখানে এইভাবে বিভিন্ন লোকজনকে লোভ দেখানো হয়েছে।
প্রতিবেদক আরও খোঁজখবর নিয়ে জানতে পারা যায় যে উত্তরায় এর পূর্বে গ্রেফতার কৃত এম.এল.এম নামে খ্যাত কাদের ফিরোজ এদের নিয়ন্ত্রনে চলছে ড্রিম ডিজিটাল সিটি লি: এই ধরনের প্রতিষ্ঠানে প্রশাসন নজরদারী করলে বেরিয়ে আসত ব্যবসার আড়ালে প্রকৃত রহস্য। রাজধানী জুড়ে এরকম বাহারী নামে চলছে এম.এল.এম ব্যবসা। আগামী অনুসন্ধানী পর্বে থাকবে এম.এল.এম নিয়ে বিস্তর আলোচনা। প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়নের সোপানে কোন দূর্নীতি চলবে না। আগে সোনার বাংলা, পরে অন্য সব ।
সুত্রঃ দৈনিক আমার প্রাণের বাংলাদেশে