নবী-মাহমুদ:
জামালপুর সদর উপজেলার-১১নং শাহবাজপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সফল-সাধারণ সম্পাদক,আলমগীর হোসেন আলম ইউপি নির্বাচনে ১১নং শাহবাজপুর ইউনিয়নে আ'লীগ সমর্থিত নৌকা প্রতীক নিয়ে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছেন ।
আলমগীর হোসেন আলম- শুধু একটি নাম নয়,একটি চেতনা,একটি প্রেরণা। একজন সময়ের সেরা অনুস্মরণীয় অনুকরণীয় আদর্শ ব্যক্তিত্ব।জামালপুর সদর উপজেলা তথা ১১নং শাহবাজ পুর- ইউনিয়ন আওয়ামী রাজনীতির এক উজ্জল ধ্রুবতারা,আলোকিত ব্যক্তি। অসহায়,গরীব,দু:খি, মেহনতি মানুষের পরম বন্ধু। মানব সেবায় নিবেদিত প্রাণ,একজন সত্যিকার সমাজ সেবক। অত্যন্ত পরিশ্রমি,কর্মঠ,ধর্য্যশীল,মিশুক, হিংসা বিদ্বেষ এবং অহংকার মুক্ত সাদা মনের স্বচ্চ একজন সুহৃদয়বান ব্যক্তি এই আলমগীর হোসেন ।
অনেক গুণে গুনান্বিত,শাহবাজ পুর, ইউনিয়ন আওয়ামী রাজনীতির এক পথিকৃত, আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে অংগীকার বদ্ধ এক প্রত্যয়ী মানব। জনস্বার্থে আপোষহীন এক সংগ্রামী নেতা।
গণমানুষের মন জয় করে জননন্দিত এবং জনপ্রিয় নেতা হবার জন্যে যত রকম যোগ্যতা অভিজ্ঞতা এবং গুণাবলীর প্রয়োজন,সবগুলো যোগ্যতা অভিজ্ঞতা এবং গুণাবলী নিয়ে রাজনীতিতে স্বমহিমায় বিচরণ করছেন। আমাদের দেখা মেধাবী রাজনীতিবীদের একজন তিনি।
জননন্দিত,এই মানুষটিকে যোগ্যতা অনুযায়ী শাহবাজপুর ইউনিয়ন বাসি অনেক উপরে দেখতে চায়। উনার যে মেধা এবং শিক্ষাগত যোগ্যতা, আমাদের বিশ্বাস উনি একদিন সর্বোচ্ছ পর্যায়ের জনপ্রতিনিধি হবেন। সেই বিশ্বাসের ধারাবাহিকতা রক্ষার স্বার্থে,আমরা চাই,যতদিন সেই সুযোগ আমাদের কাছে না আসছে, ততদিন আমাদের এলাকার মানুষের পাশে থেকে তিনি যেনো নিজেকে জনসেবায় সম্পৃক্ত রাখেন।
তিনি শাহবাজপুর ইউনিয়নের বাংলাদেশ ছাএলীগের প্রথমে সাধারণ সম্পাদক পরে ছাএলীগের সিনিয়র যুগ্ন-আহবায়ক পরে ছাএলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। তিনি দীর্ঘ ১৯৯৭ইং সাল থেকে একটানা ২০১৪ইং সাল পর্যন্ত ছাত্রলীগের দায়িত্বে ছিলেন। এরপর ২০১৪ইং সাল থেকে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সকল স্তরের নেতাকর্মীদের জনসমর্থনে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। তিনি দলীয় সকল প্রকার কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছেন।
অত্র এলাকার মানুষের-প্রাণের-দাবী,আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ১১নং শাহবাজপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান-হিসাবে-এলাকাবাসী-দেখতে-চায়!